Logo
শিরোনাম

১৯ ফেব্রুয়ারি : ইতিহাসের এই দিনে

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ২৪৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, রবিবার। ৬ ফাল্গুন ১৪২৯ বঙ্গাব্দ। ১৯ ফেব্রুয়ারি গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী অনুসারে বছরের ৫০তম দিন। বছর শেষ হতে আরো ৩১৫ (অধিবর্ষে ৩১৬) দিন বাকি রয়েছে। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

আজকের দিনের ইতিহাস :

১৩৮৯ - সুলতান গিয়াসউদ্দিন তুঘলক (দ্বিতীয়) দিল্লীতে নিহত হন।

১৬১৮ - ডেনিস-অস্ট্রেলিয়া যুদ্ধের অবসান। মাদ্রিদ শান্তি চুক্তি অনুমোদন।

১৮০৩ - সুইজারল্যান্ডে মধ্যস্থতা আইন পাস (যে আইনের অধীনে ক্যান্টনস পুনরায় স্বাধীনতা অর্জন করে)।

১৮৫৫ - লিভারপুলে খাদ্যা দাঙ্গা শুরু।

১৮৭৮ - টমাস আলভা এডিসন ফনোগ্রাফ পেটেন্ট করেন।

১৮৯১ - অমৃত বাজার পত্রিকা’ দৈনিক পত্রিকা হিসেবে প্রকাশিত হয়।

১৯০৪ - ব্রিটিশ ভারতের ভাইসরয় লর্ড কার্জন ঢাকাতে কার্জন হলের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।

১৯২৪ - জেনেভায় আন্তর্জাতিক মাদক কনভেনশন স্বাক্ষরিত হয়।

১৯৪১ - কেনিয়ায় অবস্থানরত ব্রিটিশ বাহিনী ইতালীয় সোমালিল্যান্ড দখল করে নেয়।

১৯৪২ - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অস্ট্রেলিয়ার মূল ভূখন্ডে জাপানের প্রথম বিমান হামলা। ২৪৩ কর্মকর্তা নিহত। ২৩ টি বিমান বিধ্বস্ত ৮টি জাহাজডুবি।

১৯৫১ - নেপালে গণঅভ্যুত্থানে ১০৪ বছরের পুরনো রানা শাসনামলের পতন এবং রাজ পরিবারের ক্ষমতায় পুনঃঅধিষ্ঠিত।

১৯৫১ - বিখ্যাত ফরাসি লেখক, নৈতিকতাবাদী, দার্শনিক আন্দ্রে জিঁদ পরলোকগমন করেন।

১৯৬৩ - সোভিয়েত ইউনিয়ন কিউবা থেকে সশস্ত্র বাহিনী প্রত্যাহারে সম্মত হয়।

১৯৭৪ - বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার রমনা থানার সেগুনবাগিচায় প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৮০ - ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রতিষ্ঠাতা ইমাম খোমেনী ইরানের প্রথম অভিভাবক পরিষদের জন্য ইসলাম বিষয়ক বিশেষজ্ঞ বা ফকিহদের মনোনয়ন দান করেন।

১৯৮৮ - ইরানের একটি যাত্রীবাহী বিমানের উপর ইরাকের সাবেক স্বৈরশাসকের সেনাবাহিনীর ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় হোজ্জাতুল ইসলাম ফাজল্লাহ মাহলাদী শহীদ হন।

১৯৯৩ - হাইতিতে ১৫শ যাত্রীবাহী ফেরীডুবি। জীবিত উদ্ধার মাত্র ২৮৫ জন।

২০১৮ - বাংলাদেশে ফোরজি সেবা চালু হয়।

আজ এই দিনে যারা জন্ম নিয়েছিলেন :

১৪৭৩ - নিকোলাস কোপারনিকাস, বিখ্যাত গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী।

১৬৩০ - ভারতের মারাঠা সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা যোদ্ধা রাজা ছত্রপতি শিবাজী মহারাজ জন্ম গ্রহণ করেন ।(মৃ.০৩/০৪/১৬৮০)

১৭৩২ - রিচার্ড কাম্বারল্যান্ড, ব্রিটিশ নাট্যকার।

১৭৩২ - ইংরেজ নাট্যকার রিচার্ড কাম্বারল্যান্ড জন্মগ্রহণ করেন।

১৮৩৩ - এলি দ্যুকম্যুন, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সুইস সাংবাদিক।

১৮৪৩ - আদেলিনা পাত্তি, স্প্যানিশ অপেরা গায়ক।

১৮৫৯ - সভান্টে অগস্ট আরেনিউস, নোবেল পুরস্কার জয়ী সুইডিশ রসায়নবিদ।

১৮৭৭ - গাবরিয়েলে মুন্তের, জার্মান চিত্রকর।

১৯৬৩ - লাউরেল কে হ্যামিলটন, মার্কিন লেখক।

আজ এই দিনে মৃত্যুবরণ করেছিলেন যারা :

১৮৬১ - কলকাতার দক্ষিণেশ্বর কালীমন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা ও জন হিতৈষী লোকমাতা রাণী রাসমণি প্রয়াত হন ।(জ.২৮/০৯/১৭৯৩)

১৮৮৭ - মালতাতুলি, ডাচ লেখক।

১৯১৫ - গোপালকৃষ্ণ গোখলে, ভারতীয় রাজনীতিবিদ। (জ.১৮৬৬)

১৯৪৭ - স্যার আজিজুল হক, বাংলাদেশি সমাজসেবক।

১৯৫১ - আন্দ্রে জিঁদ, ফরাসি লেখক, নৈতিকতাবাদী, দার্শনিক।

১৯৭৮ - পঙ্কজ কুমার মল্লিক, ভারতীয় বাঙালি কণ্ঠশিল্পী, সঙ্গীত পরিচালক ও অভিনেতা। (জ.১৯০৫)

১৯৫২ - কনুট হামসুন, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী নরওয়েজিয়ান লেখক।

১৯৭৮ - পঙ্কজ কুমার মল্লিক, কণ্ঠশিল্পী, সঙ্গীত পরিচালক ও অভিনেতা।

১৯৯০ - মাইকেল পাওয়েল, ইংরেজ চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার। (জ. ১৯০৫)

১৯৯৭ - চীনের শীর্ষ নেতা দেন শিয়াও পিং মৃত্যুবরণ করেন।

১৯৯৯ - ভারতের বাঙালি সাহিত্যিক ও বাংলা সাহিত্য পত্রিকা 'দেশ' র প্রখ্যাত সম্পাদক সাগরময় ঘোষ প্রয়াত হন ।(জ.২২/০৬/১৯১২)

২০১৯ - মুহম্মদ খসরু, বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ। (জ. ১৯৪৬)খসরু বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংস্থার (বিসিক) নকশা কেন্দ্রে আলোকচিত্রী হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত পাকিস্তান চলচ্চিত্র সংসদ’-এর প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে খসরু অন্যতম। পরবর্তীতে ১৯৬৮ সাল থেকে চলচ্চিত্র বিষয়ক পত্রিকা ধ্রুপদি’ সম্পাদনা করা শুরু করেন যার সর্বশেষ সংকলন প্রকাশিত হয় ২০০৬ সালে।

নিউজ ট্যাগ: ইতিহাসে এই দিনে

আরও খবর

২০ ফেব্রুয়ারি: ইতিহাসের এই দিনে

সোমবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০23

১৮ ফেব্রুয়ারি: ইতিহাসের এই দিনে

শনিবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর