Logo
শিরোনাম

নোয়াখালীর ১৪ চেয়ারম্যান প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ জুন ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ নভেম্বর ২০২৩ | ৮৬০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

নোয়াখালীর সেনবাগে তিনটি ইউনিয়নের ১৪ চেয়ারম্যান প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে একজন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী, দুজন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও ১১ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী।

গত ১৫ জুন সেনবাগ উপজলার তিন ইউনিয়ন পরিষদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আইন অনুযায়ী- নির্বাচনে পোলকৃত মোট ভোটের আট ভাগের এক ভাগ না পেলে প্রার্থীদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। 

উপজেলার কেশাপাড় ইউনিয়নে মোট ভোটার সংখ্যা ২৪ হাজার ২৩৪টি। এর মধ্যে পোলকৃত মোট ভোট ১৫ হাজার ৪৩৮। আট শতাংশের কম ভোট পেয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মোশারফ হোসেন।  হাতপাখা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৩৮০ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী খন্দকার জামসেদ টেলিফোন প্রতীকে ১১০ ভোট, শাহাদাত হোসেন সুমন ঘোড়া প্রতীকে ৫৩ ও মো. মামুন অটোরিকশা প্রতীকে ৭০ ভোট পেয়েছেন।

অর্জুনতলা ইউনিয়নে মোট ভোটের সংখ্যা ১৬ হাজার ৭৯৬টি। এর মধ্যে পোলকৃত মোট ১১ হাজার ২১০ ভোট। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবদুল ওহাব বিএসসি নৌকা প্রতীকে পেয়েছে ৯৯৪ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফ হোসেন সোহেল অটোরিকশা প্রতীকে ১০৫২, মির্জা মোহাম্মদ সোলাইমান আনারস প্রতীকে ৪০৬ ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী গোলাম ছারোয়ার হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ২৩৪ ভোট।

মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে মোট ভোটের সংখ্যা ২০ হাজার ৩৩১টি। এর মধ্যে পোলকৃত মোট ১১ হাজার ৪০৪ ভোট। আট শতাংশের কম ভোট পান স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল হক। তিনি মোটরসাইকেল প্রতীকে ১ হাজার ১৫ ভোট, মোহাম্মাদ কামাল উদ্দিন আনারস প্রতীকে ২৪৫, একরামুল হক সোহাগ টেলিফোন প্রতীকে ৬৭৫, সাহেদুল করিম মারুপ টেবিল ফ্যান প্রতীকে ৩৬৩, সহিদুল ইসলাম শিমুল ঘোড়া প্রতীকে ৫৫৪ ও হুমায়ুন কবির অটোরিকশা প্রতীকে ৩৪১ ভোট পেয়েছেন।

উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা রিটানিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম জানান, কোনো প্রার্থী কাস্টিং ভোটের ৮ ভাগের কম পেলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। তাদের জামানতের টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হবে।


আরও খবর