Logo
শিরোনাম

ময়মনসিংহে আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন শুরু

প্রকাশিত:শনিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | ৬৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় সঙ্গীতের সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে ময়মনসিংহ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।  শনিবার বেলা দুপুর ১টার দিকে ত্রিবার্ষিক সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।

ময়মনসিংহ নগরীর সার্কিট হাউস ময়দানে আওয়ামী লীগের এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে আছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সর্বশেষ ২০১৬ সালের ৩০ এপ্রিল ময়মনসিংহ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়। পরে একই বছরের ১০ অক্টোবর অ্যাডভোকেট জহিরুল হক খোকাকে সভাপতি এবং অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুলকে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক করা হয়। এ ছাড়া মহানগর কমিটিতে এহতেশামুল আলম সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মোহিত উর রহমান শান্তর নাম ঘোষণা করা হয়।

সম্মেলনের জন্য মাঠের উত্তর পাশে নৌকার আদলে তৈরি করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন মঞ্চ। যার দৈর্ঘ্য ১২০ ফুট ও প্রস্থ ৮০ ফুট। গত ২৬ নভেম্বর থেকে প্রায় অর্ধশত শ্রমিক এ মঞ্চ তৈরিতে কাজ করেছেন। মঞ্চটিতে একসঙ্গে বসতে পারবেন ২০০ নেতা। শুক্রবার শেষ হয়েছে মঞ্চ তৈরির কাজ।

আজকের সম্মেলনে কেন্দ্রীয় নেতারা জেলা ও মহানগর কমিটির নতুন নেতৃত্ব ঘোষণা করবেন বলে জানা গেছে। নতুন নেতৃত্ব কাদের হাতে যাচ্ছে, এ নিয়ে কয়েক দিন ধরে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। পুরো নগরী নেতাদের পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন আর তোরণে ছেয়ে গেছে।

জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসতে পারেন বলে আলোচনায় রয়েছেন- বর্তমান সভাপতি অ্যাডভোকেট জহিরুল হক খোকা, সহসভাপতি ফারুক আহমেদ খান, গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরিফ আহমেদ, সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমানের ছেলে মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহিত-উর রহমান শান্ত, বর্তমান জেলা কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এমএ কুদ্দুস ও শওকত জাহান মুকুল। মহানগরে নেতৃত্ব পেতে পারেন বলে আলোচনায় রয়েছেন- সিটি মেয়র ইকরামুল হক টিটু, বর্তমান সভাপতি এহতেশামুল আলম, অ্যাডভোকেট সাদেক খান মিল্ক্কী, অধ্যাপক গোলাম ফেরদৌস জিলু ও হোসাইন জাহাঙ্গীর বাবু।

কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ কামাল আকন্দ বলেন, সম্মেলনের পুরো জায়গা সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। বিশৃঙ্খলা এড়াতে মোতায়েন করা হয়েছে পাঁচ শতাধিক পুলিশ। গোয়েন্দা নজরদারিও রয়েছে।


আরও খবর