Logo
শিরোনাম

৬ বছরে কাঁচা ঘরের হার কমেছে ১১.১৮ শতাংশ

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ এপ্রিল ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | ৯৮৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

গত ছয় বছরে দুর্যোগ প্রবণ এলাকায় কাঁচা ঘরের হার কমেছে ১১.১৮ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) সম্প্রতি বাংলাদেশ ডিজাস্টার-রিলেটেড স্ট্যাটিসটিক (বিডিআরএস)-২০২১ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। বিবিএসের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনটি তৈরি করতে দেশের ৬৪ জেলার ৪ হাজার ২৪০টি মৌজার মোট ১ লাখ ২৭ হাজার ২০০টি খানা থেকে দীর্ঘ প্রশ্নপত্রের মাধ্যমে সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে বিবিএস। খানাভিত্তিক জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রাকৃতিক দুর্যোগ বিষয়ক তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে প্রতিবেদন প্রণয়নের কাজ করছে সংস্থাটি।

বিডিআরএসের জরিপের তথ্যানুযায়ী, দুর্যোগ প্রবণ এলাকার খানার বসবাসের ৫৯.১৩ শতাংশ প্রধান ঘর কাঁচা। জরিপে ২৯.১৫ শতাংশ ঘর অর্ধপাকা, পাকা ঘর ১০.৭১ শতাংশ, ঝুপড়ি ঘর ০.৯৩ শতাংশ এবং অন্যান্য ০.০৮ শতাংশ চিহ্নিত করা হয়েছে।

বিডিআরএসের ২০১৫ সালের জরিপ অনুযায়ী, দুর্যোগ প্রবণ এলাকার খানার বসবাসের ৭০.৩১ শতাংশ প্রধান ঘর কাঁচা ছিল। অর্ধপাকা ঘরের ছিল ১৭.৪৪ শতাংশ, পাকা ঘর ১০.১৯ শতাংশ, ঝুপড়ি ১.৯৫ শতাংশ এবং অন্যান্য ০.১১ শতাংশ চিহ্নিত করা হয়েছিল। বিডিআরএসের জরিপে দেখা গেছে, দুর্যোগ প্রবণ এলাকার খানার খাবার পানির উৎসের কিছুটা উন্নতি হয়েছে। বিডিআরএস ২০২১ জরিপে দুর্যোগ প্রবণ এলাকার খানার খাবার পানির নিরাপদ উৎস ৯৬.০৪ শতাংশ এবং ৩.৯৬ শতাংশ পানির উৎস পুকুর, কূপ, খাল, নদী, বৃষ্টি ও অন্যান্য চিহ্নিত করা হয়েছে।

অন্যদিকে বিডিআরএস ২০১৫ জরিপে দুর্যোগ প্রবণ এলাকার খানার খাবার পানির নিরাপদ উৎস ছিল ৯৫.২৩ শতাংশ। আর ৪.৭৭ শতাংশ পানির উৎস পুকুর, কূপ ও অন্যান্য চিহ্নিত করা হয়েছিল।


আরও খবর